১। এই বিভাগের প্রধান কাজগুলি কী কী?
এই বিভাগের প্রধান কাজ হল -
● কলকাতা শহরের বর্জ্য জল নিষ্কাশন করা।
● নিকাশি পাম্পিং কেন্দ্র গুলির পরিচালনা ও তত্ত্বাবধান।
● ভূগর্ভস্থ, খোলা এবং ঢাকা নর্দমাগুলির পরিষ্করণ ও তত্ত্বাবধান।
● পাম্প ও যান্ত্রিক নিকাশি পরিষ্করণ ব্যবস্থার সাহায্যে জমা জল এবং বদ্ধ নিকাশিগুলির নিষ্কাশন।
● বিভিন্ন বরোর বাস্তু প্রযুক্তি বিভাগের সহায়তায় কোনো গৃহের নর্দমা নির্মাণ নকশার এবং শহরের নিকাশি নালার সাথে তার সংযোগ অনুমোদন করা, যদি :
○ গৃহের উচ্চতা ১৩.৫ মিটারের বেশি হয়,
○ প্রস্তাবিত গৃহনর্দমার সংযোগ ম্যানহোল বা ইটনির্মিত নর্দমার মাধ্যমে হয়,
○ যে কোনো উচ্চতার আবাসনের (বহু ইমারতবিশিষ্ট) নর্দমা হয়,
○ জমির (প্লট) আয়তন ৫০০ বর্গ মিটারের বেশি হয়।
উপরে
২। অভ্যন্তরীণ নিকাশি ব্যবস্থা নির্মাণের জন্য অনুমোদন পেতে কীভাবে আবেদন করতে হয়?
অভ্যন্তরীণ নিকাশি ব্যবস্থা নির্মাণ অনুমোদনের জন্য কলকাতা শহরের নাগরিকদের নিম্নলিখিত উপায় অবলম্বন করতে হবে :
■ সংশ্লিষ্ট বরো কার্যালয়ের বাস্তু বিভাগে যোগাযোগ।
■ সেখান থেকে নথিভুক্ত প্লাম্বারের তালিকা নেওয়া।
■ একজন প্লাম্বার পছন্দ করা যিনি গৃহের নর্দমা ব্যবস্থার নকশা অনুমোদনে সাহায্য করবেন, সেটি নির্মাণ করবেন এবং বরো বাস্তু বিভাগের তত্ত্বাবধানে পৌর নিকাশি নালার সাথে সেটি সংযুক্ত করবেন।
৩। অভ্যন্তরীণ নিকাশি ব্যবস্থা পেতে কী কী নথি জমা দিতে হয়?
অভ্যন্তরীণ নিকাশি নালা নির্মাণের জন্য আবেদনের সাথে নিম্নলিখিত নথিগুলি জমা দিতে হবে। এ বিষয়ে নথিভুক্ত প্লাম্বার সহযোগিতা করবেন :
● প্লাম্বার নিয়োগপত্র
● গৃহের অনুমোদিত নকশার নকল। (যাচাই করার জন্য মূল নকশা সহ)
● প্রস্তাবিত অভ্যন্তরীণ নর্দমা ও পৌর নর্দমার সাথে সংযোগের নকশা।
● নল সংযোগ মিস্ত্রি (প্লাম্বার)-এর নথিভুক্তি শংসাপত্রের (এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট) আলোকমুদ্রিত নকল (ফোটো কপি) ● নিকাশি উন্নয়ন প্রদেয় মূল্য (ড্রেনেজ ডেভেলপমেন্ট চার্জেস) জমাকরণ নথির নকল (সার্টিফায়েড কপি)।
৪। কোথায় আবেদনপত্র জমা দিতে হয়?
এলাকার সংশ্লিষ্ট বরো কার্যালয়ে কার্যনির্বাহী বাস্তুকার (বরো একজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার)-এর কাছে উপরোক্ত নথিগুলিসহ আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
৫। অভ্যন্তরীণ ও বহিঃস্থ নিকাশি ব্যবস্থা কাকে বলে?
অভ্যন্তরীণ নিকাশি ব্যবস্থা বলতে বোঝায় গৃহের জমির সীমার মধ্যস্থিত প্রধান গহ্বর (মাস্টার ট্র্যাপ/যেখানে বৃষ্টির জল, রান্নাঘরের এবং পায়খানার জল সংযুক্ত হয়) পর্যন্ত নালী পথ। বহিঃস্থ নিকাশি ব্যবস্থা বলতে বোঝায় বাড়ির প্রধান গহ্বর (মাস্টার ট্র্যাপ) থেকে নিকটবর্তী কলকাতা পৌরসংস্থার ভূগর্ভস্থ নিকাশি নালার সংযোগরক্ষাকারী নালী পথ।
উপরে
৬। বহিঃস্থ নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য অনুমোদন প্রয়োজন হয় কি? হলে কী কী নথি সরবরাহ করতে হয়?
হ্যাঁ, কলকাতা পৌরসংস্থার কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে। এর জন্য একটি চিঠিতে ‘অভ্যন্তরীণ নিকাশি ব্যবস্থা অনুমোদিত নকশা অনুসারে নির্মিত হয়েছে’-এই মর্মে ঘোষণা করতে হবে এবং কলকাতা পৌরসংস্থার নির্মাণ বিভাগ থেকে প্রাপ্ত একটি দখলী শংসাপত্রের নকল জমা দিতে হবে।
৭। কখন বহিঃস্থ নিকাশি ব্যবস্থার নির্মাণকাজ শুরু করা হয়?
বহিঃস্থ নর্দমা নির্মাণের আবেদন পাওয়ার পর কলকাতা পৌরসংস্থা অকুস্থল পরিদর্শনে সন্তুষ্ট হয়ে তত্ত্বাবধান এবং পুনর্গঠন প্রদেয় জমা করার নির্দেশ দেবেন। এই প্রদেয় জমা করার পর কলকাতা পৌরসংস্থাকে আগাম জানিয়ে গৃহমালিক বহিঃস্থ নর্দমা নির্মাণ শুরু করতে পারবেন।
৮। তত্ত্বাবধান মূল্য এবং পুনর্গঠন মূল্য (রেস্টোরেশন চার্জ) কীভাবে হিসাব করা হয়?
কলকাতা পৌরসংস্থা তার স্ব-স্বীকৃত খরচের হার অনুযায়ী বহিঃস্থ নর্দমা নির্মাণের জন্য একটি খরচের হিসাব প্রস্তুত করে। গৃহমালিককে ঐ ধার্য নির্মাণ খরচের ২৫ শতাংশ (সুপারভিশন চার্জ) দিতে হবে। এছাড়াও সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার পুনর্নির্মাণ খরচের সম্পূর্ণ অংশ পৃথকভাবে বহন করতে হবে।
৯। যদি বহিঃস্থ নিকাশি ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেক্ষেত্রে দায়িত্ব কার?
বহিঃস্থ নর্দমা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তার দায়িত্ব গৃহমালিকের এবং নথিভুক্ত প্লাম্বার নিয়োগ করে কলকাতা পৌরসংস্থা বিধি অনুসারে সংস্কার কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রেও তিনি সংশ্লিষ্ট বরোর কার্যনির্বাহী বাস্তুকারের কাছে আবেদন করবেন এবং তত্ত্বাবধান ব্যয় ও রাস্তা পুনর্নির্মাণের খরচ বহন করবেন।
উপরে
১০। তাহলে, বাড়ির নকশা অনুমোদনের সময় কলকাতা পৌরসংস্থা কেন পয়ঃপ্রণালি ব্যবস্থার উন্নয়ন বাবদ অর্থ ধার্য করে?
নর্দমা উন্নয়ন মূল্য একটি এককালীন জমা যা প্রস্তাবিত গৃহের নির্মাণ বা বর্তমান গৃহের সংযোজন পরিবর্তনের সময় ধার্য করা হয়, প্রস্তাবিত গৃহের নিকাশির অতিরিক্ত চাপ, পৌর নিকাশি নালা কর্তৃক বহনের ফলে বর্ধিত তত্ত্বাবধান খরচ সংস্থান করার জন্য এই নর্দমা উন্নয়ন মূল্য (ড্রেনেজ ডেভেলপমেন্ট ফি) ধার্য করা হয়।
১১। নিকাশি পরিষেবার জন্য ধার্য মূল্য প্রদান করার দায়িত্ব কার?
ব্যবসায় সংস্থাগুলি (প্রাতিষ্ঠানিক/ব্যবসায়িক/শিল্প গ্রাহকরা) যারা পরিশ্রুত জল সরবরাহ বা নলকূপ জল-সরবরাহের উপভোক্তা তাঁরা পয়ঃপ্রণালি সম্বন্ধীয় পরিষেবা মূল্য প্রদানে দায়বদ্ধ।
১২। কোনো দোকান বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কীভাবে মূল্য ধার্য করা হয়?
যদি কেউ পৃথকভাবে পরিশ্রুত জল বা নলকূপের জল সরবরাহ (আই সি আই এর অন্তর্ভুক্ত) ব্যবস্থার উপভোক্তা হন তাঁকে কলকাতা পৌরসংস্থার নির্ধারিত হারে নিকাশি পরিষেবামূল্য প্রদান করতে হবে। অর্থাৎ কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আই সি আই শ্রেণিভুক্ত জলসরবরাহ সংযোগের গ্রাহক হলে তাঁকে নিকাশি পরিষেবা কর প্রদেয় জমা দিতে হবে।
পৃথক কোনো জলসরবরাহ সংযোগ ব্যবহার না করলেও গৃহাভ্যন্তরস্থ জলসরবরাহ উৎস ব্যবহার করলে, সেক্ষেত্রে কলকাতা পৌরসংস্থার অনুজ্ঞাপত্র বিভাগ কর্তৃক নির্ধারিত হারে নিকাশি মাশুল ধার্য করবে।
১৩। কতদিন অন্তর ধার্য মূল্যের দাখিলা (বিল) পাঠানো হয়?
নিকাশি বিভাগের পক্ষ থেকে উপরোক্ত মাশুলের বার্ষিক দাখিলা সাধারণত এপ্রিল-মে মাসে উপভোক্তাদের কাছে পাঠানো হয়।
উপরে
১৪। নিকাশি দাখিলার মূল্য কোথায় জমা করতে হয়?
৫, এস এন ব্যানার্জি রোডস্থিত পৌরসংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ট্রেজারি বিভাগে অথবা কলকাতা শহরে ছড়িয়ে থাকা ১৫টি বৈদ্যুতিন পরিষেবা (ই কলকাতা) কেন্দ্রে এই মাশুল জমা করা যাবে।
১৫। মূল্য জমা দিতে দেরি হলে কী হবে?
বিলম্বিত মাশুল প্রদানের ফলে সুদ ও জরিমানা আদায় করা হতে পারে কিম্বা জল সরবরাহ সংযোগ ছিন্ন করা হতে পারে। সময়মতো মাশুল প্রদান বাঞ্চনীয়।
১৬। সময়মতো নিকাশি দাখিলা না পৌঁছলে কী করতে হয়?
অস্বাভাবিক হলেও, এরকম ক্ষেত্রে, উচিত হবে বিলের প্রতিলিপি পাওয়ার জন্য পৌরসংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নিকাশি বিভাগের উপ মুখ্য বাস্তুকারের দপ্তরে যোগাযোগ করা। সময়মতো নিকাশি মাশুল প্রদান না করার উপযুক্ত কারণ হিসাবে দাখিলা সময়মতো না পৌঁছোনোর বিষয়টি গ্রাহ্য নাও হতে পারে।
১৭। ম্যানহোল বা গালিপিটের ঢাকনা না থাকলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেখলে কী করতে হয়?
● সংশ্লিষ্ট এলাকার নিকটস্থ ওয়ার্ড বা বরো অফিসে বিষয়টি জানানো যেতে পারে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে (ফোন: ২২৮৬-১২১২/১৩১৩/১৪১৪) যোগাযোগ করা যেতে পারে।
● সতর্কীকরণের জন্য দৃষ্টি আকর্ষণকারী কোনো বস্তু বা উঁচু হয়ে থাকা লাঠি দিয়ে বিপদসূচক চিহ্ন স্থাপন করা যেতে পারে।
● এই বিষয়ে পৌরসংস্থার অভিযোগ জ্ঞাপন কেন্দ্রে অভিযোগ নথিভুক্ত করা যেতে পারে।
উপরে
১৮। অবরুদ্ধ নিকাশি/গালিপিট/বাড়ির নিকাশি নালা লক্ষ্য করলে কী করতে হবে?
সংশ্লিষ্ট এলাকার নিকটবর্তী ওয়ার্ড বা বরো অফিসে কিংবা কলকাতা পৌরসংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে নিঃশুল্ক ফোন মাধ্যমে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
১৯। অনেক সময় দেখা যায় কিছু লোক নিকাশি নালা বা গালিপিটে ময়লা/আবর্জনা জমা করেন। এই কাজে কি পৌরসংস্থার অনুমোদন আছে?
না, এই কাজ নিষিদ্ধ। শহরকে জমা জল মুক্ত রাখতে সাহায্য করুন। সংশ্লিষ্ট এলাকার নিকটবর্তী ওয়ার্ড বা বরো অফিসে কিংবা কলকাতা পৌরসংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে নিঃশুল্ক ফোন মাধ্যমে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
২০। কোনো ব্যক্তি যখন কলকাতা পৌরসংস্থার রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত করে বাড়ির নিকাশি নালা নির্মাণ করেন, তখন তা অনুমোদন সাপেক্ষ না অননুমোদিত বোঝার উপায় কী? এক্ষেত্রে করণীয়ই বা কী?
কলকাতা পৌরসংস্থার রাস্তা হল তার নাগরিকদের সম্পত্তি। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা নাগরিকদের অসুবিধার কারণ। কলকাতা পৌরসংস্থা সত্যিই আনন্দিত হবে যদি কেউ ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা সম্পর্কিত সংবাদ তাঁর নিকটবর্তী ওয়ার্ড কার্যালয় বা পৌরসংস্থার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে জানান। কলকাতা পৌরসংস্থার অভিযোগ জ্ঞাপন কেন্দ্রেও সংবাদটি জানানো যেতে পারে।
২১। কোনো এলাকায় নিকাশিযোগ্য জল দেখতে পেলে করণীয় কী?
দয়া করে বিষয়টি স্থানীয় ওয়ার্ড কার্যালয়ে, কেন্দ্রীয় দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে বা কেন্দ্রীয় দপ্তরে স্থিত নিকাশি বিভাগে বিষয়টি জানান।
উপরে
২২। এই বিভাগের বিভিন্ন কাজের সমাপ্তির জন্য ধার্য সময়সীমা কী?
ক্রম |
কাজ |
যোগাযোগ স্থান |
সময়সীমা |
ফলাফল |
১ |
অভ্যন্তরীণ নিকাশির জন্য আবেদন |
সংশ্লিষ্ট বরো কার্যালয় |
৭ দিন* |
অভ্যন্তরীণ নিকাশি নির্মাণের অনুমোদিত নকশা, অনুমোদনপত্র, নথিভুক্ত প্লাম্বারের কাছে পৌঁছে দেওয়া। |
২ |
বহিঃস্থ নর্দমা নির্মাণের আনুমানিক ব্যয় নির্ধারণ |
সংশ্লিষ্ট বরো কার্যালয় |
১৫ দিন** |
নির্ধারিত অর্থ জমাকরণ |
৩ |
খরচপত্রাদির সংস্থান এবং কাজ শুরুর অনুমতি প্রদান |
সংশ্লিষ্ট বরো কার্যালয় |
৩ দিন |
প্লাম্বারের হাতে চূড়ান্ত অনুমতিপত্র প্রদান |
৪ |
অভিযোগ ব্যবস্থাপনা |
বরো কার্যনির্বাহী বাস্তুকার |
অভিযোগের ধরন ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভরশীল |
অভিযোগের সমাধান ও সন্তুষ্টিবিধান |
৫. |
বদ্ধ নর্দমা/নিকাশি সম্পর্কিত অভিযোগ |
ওয়ার্ড কার্যালয় |
প্রতি কাজের দিন সকাল ৭টা থেকে বেলা ২টার মধ্যে |
অভিযোগের সমাধান ও সন্তুষ্টিবিধান |
|
* কলকাতা পৌরসংস্থা নির্ধারিত নথিপত্রাদি যথাযথভাবে জমা দিলে
** যেক্ষেত্রে বরো কমিটির সিদ্ধান্তের প্রয়োজন নেই।
২৩। উপরোক্ত সময়ের মধ্যে কোনো অভিযোগের সমাধান না হলে করণীয় কী?
এরকম অস্বাভাবিক ঘটনার ক্ষেত্রে দয়া করে সংশ্লিষ্ট বরো কার্যনির্বাহী বাস্তুকারের বা উপপ্রধান বাস্তুকার, নিকাশি বিভাগের সাথে (কলকাতা পৌরসংস্থার প্রধান কার্যালয়ে) যোগাযোগ করুন।
২৪। এই বিভাগের বিভিন্ন অংশের সাথে যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য কী?
বিভাগীয় শাখা এবং বিস্তারিত যোগাযোগের তালিকা
ক্রম |
বিভাগীয় শাখা |
ঠিকানা |
যোগাযোগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক |
ফোন নং |
১. |
গ্রাহক অভিযোগ কেন্দ্র |
স্থানীয় ওয়ার্ড কার্যালয় বা বরো কার্যনির্বাহী বাস্তুকার |
|
|
২. |
নিকাশি মাশুল দাখিলা প্রস্তুত এবং অর্থ জমা কেন্দ্র |
নিকাশি বিভাগ, ৫, এস এন ব্যানার্জি রোড, কলকাতা-১৩ |
শ্রী টি কে মণ্ডল (বিশেষ কর্মাধ্যক্ষ) |
২২৮৬-১০০০ এক্স-২৪৮৮ |
৩. |
যান্ত্রিক নালী পরিষ্করণ বিভাগ |
ঐ |
শ্রী বিপ্লব রায় (উপপ্রধান বাস্তুকার) |
২২৮৬-১০০০ এক্স-২৫৫৯ |
৪. |
পামের বাজার নিকাশি পাম্পিং কেন্দ্র |
৬/১, পামের বাজার রোড, কলকাতা-১৫ |
শ্রী বিশ্বনাথ দাস (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২২৫১-২৪০২ |
৫. |
বালিগঞ্জ নিকাশি পাম্পিং স্টেশন |
২৫, তিলজলা রোড, কলকাতা |
শ্রী এস ভট্টাচার্য্য (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২৩৪৪-৯০৪২ |
৬. |
ধাপা লক নিকাশি পাম্পিং স্টেশন |
ই এম বাইপাস ও ক্যানাল সাউথ রোডের সংযোগস্থল |
শ্রী অমরেন্দ্রনাথ সাউ (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২৩২৩-৫৫৩৬ |
৭. |
মানিকতলা নিকাশি পাম্পিং স্টেশন |
৬৪, রাজা দীনেন্দ্র স্ট্রিট, কলকাতা-৬ |
শ্রী এস দাস (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২৩৫০-১১৬৬ |
৮. |
মোমিনপুর নিকাশি পাম্পিং স্টেশন |
৯, মোমিনপুর রোড, কলকাতা-২৩ |
শ্রী এস ভট্টাচার্য্য (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২৪৪৯-৬৬৩০ |
৯. |
যোধপুর পার্ক নিকাশি পাম্পিং স্টেশন |
১সি, গড়িয়াহাট রোড (দক্ষিণ), কলকাতা-৬৮ |
শ্রী এস ভট্টাচার্য্য (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২৪৮৩-৮৪৫৭ |
১০. |
চেতলা লক নিকাশি পাম্পিং স্টেশন |
পি-১২৫, চেতলা রোড, কলকাতা-৫৩ |
শ্রী এস ভট্টাচার্য্য (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২৪০০-৬২৪৩ |
১১. |
কালীঘাট নিকাশি পাম্পিং স্টেশন |
১৭, জাজেস কোর্ট রোড, কলকাতা-২৭ |
শ্রী এস ভট্টাচার্য্য (কার্যনির্বাহী বাস্তুকার) |
২৪৩৯-৮৮৫৭ |
|
|