বেলুড় মঠ |
 যদিও কলকাতা শহরের মধ্যে নয়, তবুও যারা কলকাতায় আসবেন অবশ্যই বেলুড় মঠ দেখবেন। কলকাতা থেকে মাত্র দশ কিমি দূরে গঙ্গার তীরে এই মঠ। এই মঠ হল রামকৃষ্ণ আশ্রম ও মিশনের প্রধান দপ্তর যা গোটা ভারত তথা পৃথিবীর বিভন্ন প্রান্তে থাকা শতাধিক কেন্দ্রকে পরিচালনা করে। এই মঠ রোজ ভোর ৬-৩০টায় খোলে এবং সন্ধে ৭-৩০টায় বন্ধ হয়।
স্থাননির্দেশিকা: কলকাতা থেকে ১০ কিমি আর দক্ষিণেশ্বর থেকে ৩ কিমি দূরে হাওড়া জেলায়।
ফোন-২৬৬৫ ৫৩৯১ |
|
বিড়লা মন্দির |
সম্পূর্ণ মার্বেল পাথরে উচ্চমানের রাজস্থানি ভাষ্কর্যের অনুপম নিদর্শন কলকাতার এই নবীনতম আকর্ষণ। শিল্প সুষমামণ্ডিত স্থাপত্যর শ্বেতশুভ্র এই দেবালয়টি তৈরি হয়েছে দীর্ঘ ২২ বছরের পরিশ্রমে। রোজ উৎসাহী মানুষের ঢল নামে এর আকর্ষণে।
ঠিকানা: বিশ্বমঙ্গল ট্রাস্ট, ২৯ আশুতোষ চৌধুরী এভিনিউ, কলকাতা-৭০০০১৯ ফোন: ২৪৭৫ ৯৭১৭ |
|
চিত্তেশ্বরী মন্দির |
এই মন্দির স্থাপিত হয় সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম পর্বে। মনে করা হয় এর থেকেই চিৎপুর নামের উদ্ভব।
স্থান: চিৎপুর রোড, কলকাতা |
উপরে |
দক্ষিণেশ্বর মন্দির |
 ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে রাণী রাসমণির উদ্যোগে এই মন্দির স্থাপিত হয়। শ্রীরামকৃষ্ণের কালীসাধনা ও দেবীদর্শন একে দিয়েছে তীর্থস্থানের মর্যাদা। এর পাশ দিয়েই বয়ে চলেছে পুণ্যতোয়া গঙ্গা। মূল মন্দিরের পূর্বদ্বারের দুধারে ছটি-ছটি করে বারোখানি শিবমন্দির এর সৌন্দর্যের ব্যাপ্তি বাড়িয়েছে। শিবমন্দিরের পিছনেই প্রশস্থ প্রাঙ্গণ। মন্দিরের বাইরে গঙ্গার ধারে দাড়িয়ে আছে 'পঞ্চবটী' (পাঁচখানি বটগাছ) - শ্রীরামকৃষ্ণের ধ্যান ও তন্ত্রসাধনার আসন, 'পঞ্চমুণ্ডি'কে (পাঁচখানি নরমুণ্ড সম্বলিত) কোলে নিয়ে।
স্থাননির্দেশিকা: গঙ্গার পূর্বতীরে বেলুড় মঠের বিপরীতে। দক্ষিণেশ্বর, কলকাতা-৭০০০৩৫, ফোন-২৫৫৩-২২২২ |
|
দেশবন্ধু স্মারক |
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত এই সমাধিমন্দির। স্থান: কেওড়াতলা শ্মশানঘাটের উত্তরদিকে, কালীঘাট। |
|
|
|
গান্ধিঘাট |
জাতির জনক মহাত্মা গান্ধির চিতাভস্ম গঙ্গায় বিসর্জন দেওয়া হয় এই স্থানে। বহু মানুষ ব্যারাকপুরের এই ঘাটে আসেন তাঁর স্মৃতিবেদীতে শ্রদ্ধা জানাতে। |
|
জৈন মন্দির |
ব্যারাকপুরের এই স্মারক সংগ্রহালয়ে আছে গান্ধিজির জীবন ও কর্মসংক্রান্ত গ্রন্থাগার ও প্রদর্শনশালা।
ঠিকানা: ১৪, রিভারসাইড রোড, ব্যারাকপুর-৭৪৩১০১। ফোন-৫৬০০১৭০ |
|
জাপানি বৌদ্ধমন্দির |
দেশ-বিদেশের বহু বিখ্যাত ভাষ্কর ও শিল্পীর কর্মশালা এই মন্দির।
ঠিকানা: ২৮, জওহরলাল নেহরু রোড, কল-৭০০০৭১ ফোন: ২২৪৯-২০২৭ |
|
জোব চার্ণকের সমাধিসৌধ |
কলকাতা থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে ডায়মণ্ডহারবার রোডের ওপর স্থাপিত এই সৌধে অবিভক্ত বাংলার অল্প অথচ বেশ উৎকৃষ্ট লোকশিল্পকলার সংগ্রহ রক্ষিত আছে। লোকশিল্প বা সংস্কৃতি সংক্রান্ত সেমিনার বা প্রদর্শনীও আয়োজিত হয়েছে।
ঠিকানা: ব্রতচারীগ্রাম, জোকা, ২৪ পরগণা (দঃ)। |
|
|
মার্বেল প্যালেস |
উত্তর কলকাতার এই বিখ্যাত প্রাসাদটিতে মার্বেল পাথরের দেওয়ালে বা মেঝেতে আছে অসাধারণ নকশার কাজ, নানান তৈলচিত্র, কাচের দর্শনীয় আসবাব ও শিল্পসামগ্রী এবং বিশেষ করে অনিন্দ্যসুন্দর মর্মরমূর্তি। এছাড়া আছে বিরল প্রজাতির পাখির সংগ্রহ। সোম আর বৃহস্পতিবার ছাড়া রোজ সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এটি খোলা থাকে।
ঠিকানা: ৪৬, মুক্তারামবাবু স্ট্রিট। কলকাতা-৭০০০০৭ ফোন- ২২৩৯-৩৩১০ |
|
মিশনারিজ অব চ্যারিটি |
নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিতা মাদার টেরিজা প্রতিষ্ঠিত এই আশ্রম চালু হয় ১৯৫০-এ গরিব, দুঃস্থ, আতুরদের সেবার উদ্দেশ্যে।
ঠিকানা: ৫৪, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড। কলকাতা-৭০০০১৭ ফোন: ২২৪৪ ৭১১৫ |
|
নাখোদা মসজিদ |
 এটি কলকাতার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। মুঘল সম্রাট আকবরের সিকান্দ্রার সমাধিসৌধের অনুকরণে শহরের এক বিশেষ মুসলমান সম্প্রদায়ের জনৈক আবদুর রহিম ওসমান ১৯২৬ সালে এই মসজিদ তৈরি করান। প্রায় ১০,০০০ (দশ হাজার) মানুষ একত্রে এই বিশাল মসজিদের বিশাল উপাসনা কক্ষে নমাজ পড়তে পারেন।
ঠিকানা: রবীন্দ্রসরণি, কলকাতা। |
|
শহিদ মিনার |
 দিল্লীর কুতুব মিনারের আদলে ৪৮.১৬ মিটার উঁচু একটি স্তম্ভ ব্রিটিশ সৈন্যদলের নেপাল বিজয়ের স্মারক হিসাবে ১৮২৮ খ্রীষ্টাব্দে ডেভিড অক্টোরলনীর উদ্যোগে নির্মিত হয়।পূর্বে অক্টোরলনী মনুমেন্ট হিসেবে পরিচিত এই মিনারের নতুন নামকরণ হয় ১৯৭৯ সালে। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মৃতিতে উৎসর্গীকৃত হয়ে পরিচিত হয় শহিদ মিনার নামে।বর্তমানে এর পাদদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তির উদ্যোগে জনসভা, মিছিল এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
স্থান: এসপ্ল্যানেড সংলগ্ন ময়দান |
উপরে |
শোভাবাজার ঠাকুরবাড়ি |
এই অঞ্চলের প্রাচীনতম এই মন্দিরে এখনও ধর্মীয় সামাজিক অনুষ্ঠানাদি পালিত হয়ে থাকে। ১৭৫৭ সালে রবার্ট ক্লাইভের পলাশী যুদ্ধজয় উদ্যাপন উপলক্ষ্যে রাজা নবকৃষ্ণ দেব এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। মনে করা হয় যে, কলকাতার প্রাচীনতম এবং ঐতিহ্যপূর্ণ দুর্গাপূজা এই মন্দিরেই প্রথম রাজা নবকৃষ্ণ দেবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়।
স্থান: শোভাবাজার স্ট্রিট। |
|
সেন্ট অ্যান্ড্রুজ চার্চ |
কলকাতার একমাত্র শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গির্জা।
ঠিকানা: |
|
সেন্ট জনস্ চার্চ |
 ১৭৮৪ খ্রীষ্টাব্দে নির্মিত এই গির্জার উদ্যানে জোব চার্ণকের সমাধি রয়েছে। পাথরের গির্জা (স্টোন চার্চ) নামেই এই গির্জা সমধিক পরিচিত। গাণ্ডা থেকে আনীত পাথরে এই গির্জার মেঝেটি নির্মিত। চুনার থেকেও পাথর আনা হয়েছিল। পাথরের চূড়াটি ১৭৪ ফুট উঁচু। একটি কলস খচিত গম্বুজ রয়েছে। গির্জার উদ্যানেচার্ণকের কন্যাদেরও সমাধি দেখতে পাওয়া যায়। ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল ওয়াটসন, যিনি কলকাতাকে ইংরেজ শাসনাধীনে নিয়ে আসেন, লর্ড ব্রেবোর্ন, লেডি ক্যানিং এবং অন্যান্য ইতিহাসখ্যাত মানুষদের ভাষ্কর্য মূর্তিও এই উদ্যানে রয়েছে। এ গির্জার অন্যতম আকর্ষণ হল জোফারনি অঙ্কিত বহু প্রশংসিত চিত্র, ‘দি লাস্ট সাপার’।
স্থান: বি বা দী বাগ এলাকায় কে এস রায় রোড এবং কাউন্সিল হাউস স্ট্রিটের সংযোগস্থল। |
|
সেন্ট পলস্ ক্যাথিড্রাল: |
 ময়দানে রবীন্দ্রসদনের পাশে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে এই রোমান ক্যাথলিক চার্চ অবস্থিত। এটিই ছিল প্রাচ্য দেশে প্রথম 'এপিস্কোপাল ক্যাথিড্রাল চার্চ'। এই গির্জার অভ্যন্তরের স্থাপত্য এবং অলঙ্করণ নয়নমনোহর। দেওয়ালের ফুল, লতা, পাতা কারুকাজ, অনন্যসাধারণ স্থাপত্য, অতুলনীয় ম্যুরাল চিত্র দর্শককে আকৃষ্ট করে। সেন্ট পলের জীবন ও কর্ম চিত্রের সাহায্যে বর্ণিত হয়েছে। বিশপ উইনসন এই গির্জার ভূগর্ভস্থ কক্ষে কফিনের মধ্যে চিরনিদ্রায় শায়িত। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রানি ভিক্টোরিয়া প্রেরিত একটি ধাতব মানপত্র এখানে প্রদর্শিত হয়। চার্চের উদ্যান এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশ অতি মনোরম এবং শান্তিপূর্ণ।
স্থান: ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল-এর বিপরীতে ক্যাথিড্রাল রোড। |
উপরে |
টিপু সুলতান মসজিদ: |
টিপু সুলতান মসজিদ বা ধর্মতলা মসজিদ টিপু সুলতানের পুত্র মহম্মদ কর্তৃক ১৮৪২ সালে নির্মিত হয়। অন্য মতাবলম্বী গবেষকরা এটি নির্মাণের কৃতিত্ব দেন গুলাম মহম্মদকে যিনি টালিগঞ্জেও একটি মসজিদ তৈরি করেছিলেন। ঘটনাচক্রে এর সঙ্গে ধর্মতলার মসজিদের প্রচুর মিল পাওয়া যায়। ধর্মতলার এই মসজিদটি একসারি স্তম্ভের দ্বারা দুটি ভাগে বিভক্ত। বহুসংখ্যক গম্বুজ এবং উঁচু কৌণিক স্তম্ভবিশিষ্ট খিলান আর সূক্ষ্ম কারুকাজ পাশ্চাত্য স্থাপত্যের নিদর্শন। |
|
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল |
 ১৯০৬ থেকে ১৯২১-এর মধ্যে সাদা মার্বেল পাথরের এই অসাধারণ স্থাপত্যটি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য শিল্পের মেলবন্ধনে তৈরি। এখনও এটি ভারতের অন্যতম সেরা রাজস্মৃতিসৌধের একটি। এটি লর্ড কার্জনের মস্তিষ্ক প্রসূত সৌধ। ১৯০১-এ তিনি মনে করেন যে রানির স্মৃতিতে একটি উপযুক্ত স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা প্রয়োজন। ১৯২১-এ আনুষ্ঠানিকভাবে এটির দ্বারোদ্ঘাটন করেন প্রিন্স অব ওয়েলস্। এর চারদিক ঘিরে একটি সুন্দর উদ্যান আছে। সৌধের অভ্যন্তরে রানির একটি ব্রোঞ্জের বিশাল মূর্তি বর্তমান। সৌধটির মুখ ময়দানের দিকে। এর গ্যালারি ও সংরক্ষণাগারের মধ্যে আছে নানাধরনের তৈলচিত্র, পাণ্ডুলিপি এবং অন্যান্য ঐতিহাসিক দ্রষ্টব্য। |
|
কালীঘাট মন্দির: |
আদিগঙ্গার তীরে কলকাতার উত্তর-পশ্চিম দিকে অবস্থিত এই মন্দির হিন্দু পুণ্যার্থীদের কাছে পবিত্র তীর্থক্ষেত্র। কথিত আছে প্রলয় নৃত্যের কালে শিবের কাঁধে রাখা সতীর দেহ বিষ্ণুর সুদর্শনচক্রের আঘাতে ছিন্ন হয়ে বিভিন্ন স্থানে পড়ে একেকটি তীর্থস্থানের জন্ম দেয়। কালীঘাট তেমনি এক পুণ্যক্ষেত্র যেখানে দেবীর ডানপায়ের আঙুলগুলি পড়েছিল। বাংলার ভাদ্র, পৌষ এবং চৈত্র মাসে কালীঘাটে বাঙালি এবং অবাঙালি পুণ্যার্থীদের ঢল নামে।
 বড়িষার সাবর্ণ রায়চৌধুরীর বংশধর সন্তোষ রায় ১৮০৯-এ এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমান তোরণটি বিড়লাদের তৈরি। মূল মন্দিরের সামনে নকুলেশ্বর মন্দির আছে। ১৮০৫-এ এটি নির্মাণ করেছিলেন তারা সিং নামে এক পাঞ্জাবী ব্যবসায়ী। কলকাতা শহরের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কালীঘাট মন্দিরেরও খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। এইসময় দেশি পটে আঁকা একধরনের লোকশিল্প কালীঘাটের পট নামে জনপ্রিয় হয়। |
|
ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি |
ঠনঠনিয়া কালীবাড়ির প্রতিষ্ঠা নিয়ে দ্বিমত আছে। কেউ কেউ মনে করেন এটি ১৭০৩ খ্রীষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত, আবার কেউ কেউ মনে করেন এটি ১৮০৩ খ্রীষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। পাথরের দেওয়ালে খোদাই করা আছে ‘১১১০’। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে এই তারিখটিকে সঠিক ধরলে ইংরাজি ক্যালেন্ডার অনুসারে প্রতিষ্ঠার সাল হওয়া উচিত ১৭০৩ খ্রীষ্টাব্দ।
জনৈক শংকর ঘোষ এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে পূজিতা দেবী হলেন সিদ্ধেশ্বরী মাতা। দেবীর মূর্তি মন্দিরের অভ্যন্তরে প্রতিষ্ঠিত এবং জাগ্রত বলে বহুল প্রচারিত। সারা বছরই এখানে অগণিত ভক্তের সমাগম হয়ে থাকে।
স্থান: বিধানসরণি বিদ্যাসাগর কলেজের বিপরীতে। |
|
পরেশনাথ মন্দির |
 রাজা দীনেন্দ্র স্ট্রিটে প্রবেশ করলেই এই মন্দিরের চূড়াটি চোখে পড়ে। বদ্রীদাস টেম্পল রোড দিয়ে এই মন্দিরে প্রবেশ করা যায়। জৈন সম্প্রদায়ের মানুষ পরেশনাথের পূজা করেন। ১৮৬৭ খ্রীষ্টাব্দে শিল্পরসিক রায় বদ্রীদাস বাহাদুর এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা করেন।
এখানে চারটি মন্দির রয়েছে। প্রধান মন্দিরটি দশম জৈন অবতার শ্রী শীতলনাথজির উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত। এই মন্দিরের প্রবেশদ্বার নয়নাভিরাম কারুকার্যখচিত। এখানে একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বলে, যা কখনো নেভানো হয় না।
এই মন্দিরের দক্ষিণে শ্রী চন্দা প্রভুজি দেব-এর মন্দির রয়েছে। ১৮৯৫ সালে এর প্রতিষ্ঠা করেন গণেশলাল কাপুরচাঁদ জহর। ডানদিকে আর একটি মন্দিরে দাদাজি গারু এবং কুশলজি মহারাজ পূজিত হন। উত্তরদিকে চতুর্থ মন্দিরটি শেষ জৈন গুরু মহাবীরের নামে উৎসর্গীকৃত। |
|
|
|
(এই ওয়েবসাইটের পাঠকদের সমস্ত ফোন নম্বর এবং অন্যান্য তথ্য যাচাই করে নিতে অনুরোধ করা হচ্ছে। কেএমসিগভ.ইন কোনোরকম তথ্য ভ্রান্তির জন্য দায়ি নয়।) |